KeyOfIslam
Welcome To KeyOfIslam.com. KeyOfIslam is the platform to spread love and brotherhood among all people through the light of Prophet Mohammad(peace be upon him), the Final Messanger of Allah. Here you will get informations with precision.
Individual Articles
হযরত উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু কুড়ি রাক'আত তারাবীহের জামাত চালু করেছেন, এটাই চূড়ান্ত
🌼 দ্বিতীয় খলিফা হযরত উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু পুনরায় কুড়ি রাক'আত তারাবীহের জামায়াত চালু করেছেন 🌼 সম্মানিত সুধী! আমাদের এই ওয়েবসাইটে পূর্বে আমরা প্রমাণ করেছি যে, নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সারা মাস তারাবীহের নামাজ জামাতের সহিত পড়েননি। কয়েকদিন আদায় করার পর তিনি তারাবীহের জামাতকে পরিত্যাগ করেছিলেন। তারাবীহের জামাত পুনরায় চালু করেছিলেন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর ফলোফায়ে রাশিদিনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব যথা দ্বিতীয় খলিফা হযরত উমার বিন খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু এবং সেই সময় থেকে আজ অবধি আমরা হযরত উমির রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু দ্বারা প্রতিষ্ঠিত জামাতকেই বাস্তবায়ন করেছি। হযরত উমার বিন খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু সমস্ত সাহাবা ও তাবেয়ীন রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহুম এর উপস্থিতিতে কুড়ি রাক'আত তারাবীহের জামাত চালু করেছেন। এজন্য গোটা বিশ্বের আনাচে-কানাচে যেখানেই মুসলিমরা বাস করে কিছু সংখ্যক মুসলিম বাদ দিয়ে সবাই কুড়ি রাক'আত তারাবীহের ওপরেই আমল করে। নিম্নে এই প্রসঙ্গে কিছু দলিল উত্থাপন করা হলো। عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ عَبْدٍ الْقَارِيِّ أَنَّهُ قَالَ خَرَجْتُ مَعَ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ لَيْلَةً فِي رَمَضَانَ، إِلَى الْمَسْجِدِ، فَإِذَا النَّاسُ أَوْزَاعٌ مُتَفَرِّقُونَ يُصَلِّي الرَّجُلُ لِنَفْسِهِ، وَيُصَلِّي الرَّجُلُ فَيُصَلِّي بِصَلاَتِهِ الرَّهْطُ فَقَالَ عُمَرُ إِنِّي أَرَى لَوْ جَمَعْتُ هَؤُلاَءِ عَلَى قَارِئٍ وَاحِدٍ لَكَانَ أَمْثَلَ. ثُمَّ عَزَمَ فَجَمَعَهُمْ عَلَى أُبَيِّ بْنِ كَعْبٍ، ثُمَّ خَرَجْتُ مَعَهُ لَيْلَةً أُخْرَى، وَالنَّاسُ يُصَلُّونَ بِصَلاَةِ قَارِئِهِمْ، قَالَ عُمَرُ نِعْمَ الْبِدْعَةُ هَذِهِ، অর্থাৎ! আবদুর রাহমান ইবনু ‘আবদ আল-ক্বারী রাদিআল্লাহু আনহু কর্তৃক বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রমাদানের এক রাতে ‘উমার ইবনুল খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু-এর সাথে মসজিদে নাবাবীতে গিয়ে দেখি যে, লোকেরা এলোমেলোভাবে জামা‘আতে বিভক্ত। কেউ একাকী নামাজ আদায় করছে আবার কোন ব্যক্তি নামাজ আদায় করছে এবং তার ইকতেদা করে একদল লোক নামাজ আদায় করছে। ‘উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু বললেন, আমি মনে করি যে, এই লোকদের যদি আমি একজন ক্বারীর (ইমামের) পিছনে জমা করে দেই, তবে তা উত্তম হবে। এরপর তিনি ‘উবাই ইবনু ‘কাব রাদিয়াল্লাহু আনহু-এর পিছনে সকলকে জমা করে দিলেন। পরে আর এক রাতে আমি তাঁর সাথে বের হই। তখন লোকেরা তাদের ইমামের সাথে নামাজ আদায় করছিল। ‘উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু বললেন, কত না সুন্দর এই বিদআত! {{ সহীহ বুখারী হাদিস নং-2010,, মুআত্তা ইমাম মালিক হাদিস নং-249,, সুনানে কুবরা বাইহাকী হাদিস নং-4275,, মিশকাত শরীফ হাদিস নং-1301,, কান্জূল উম্মাল হাদিস নং-23466 }} ((হাদিস টি বিভিন্ন গ্রন্থে সহীহ সনদে বর্ণিত হয়েছে) ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻭﻛﻴﻊ، ﻋﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﺑﻦ ﺃﻧﺲ، ﻋﻦ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﺳﻌﻴﺪ، «ﺃﻥ ﻋﻤﺮ ﺑﻦ اﻟﺨﻄﺎﺏ ﺃﻣﺮ ﺭﺟﻼ ﻳﺼﻠﻲ ﺑﻬﻢ ﻋﺸﺮﻳﻦ ﺭﻛﻌﺔ» অর্থাৎ! হযরত ইয়াহইয়া ইবনে সাঈদ রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত। নিশ্চয়ই হযরত উমার ইবনুল খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু জনৈক ব্যক্তি কে কুড়ি রাক'আত তারাবীহ পড়ানোর নির্দেশ দেন। {{ মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা খন্ড-2 পৃষ্ঠা-163 হাদিস নং-7682,, তারগীব লি-কেওয়াম খন্ড-2 পৃষ্ঠা-367 হাদিস নং-1788 }} ✴️ ইমাম নিমাভী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন- اسناده مرسل قوي অর্থাৎ! হাদিসটি মজবুত মুরসাল সনদে বর্ণিত হয়েছে। وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِكٍ عَنْ يَزِيدَ بْنِ رُومَانَ أَنَّهُ قَالَ: كَانَ النَّاسُ يَقُومُونَ فِي زَمَانِ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ فِي رَمَضَانَ بِثَلاَثٍ وَعِشْرِينَ رَكْعَةً. অর্থাৎ! হযরত ইয়াজিদ ইবনে রুমান রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ লোকজন উমার ইবন খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু-এর খিলাফতকালে রামাদানে তেইশ রাক’আত নামাজ আদায় করতেন। (তিন রাক'আত বিতর এবং বিশ রাক'আত তারাবীহ।) {{ মুআত্তা মালিক হাদিস নং-251,, সুনানে কুবরা বাইহাকী হাদিস নং-4289,, শুয়াবুল ঈমান বায়হাকী খন্ড-4 পৃষ্ঠা-550 হাদিস নং-3000,, মারেফাতুস সুনান ওয়াল আসার বাইহাকী খন্ড-4 পৃষ্ঠা-42 হাদিস নং-5411,, শারহুস সুন্নাহ খন্ড-4 পৃষ্ঠা-120,, তারগীব লি-কেওয়াম খন্ড-2 পৃষ্ঠা-367 হাদিস নং-1787,, সিয়াম লি-ফিরইয়াবী খন্ড-1 পৃষ্ঠা-132 হাদিস নং-179 }} ✴️ ইমাম নিমাভী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন- اسناده مرسل قوي অর্থাৎ! উল্লেখিত হাদিস মজবুত মুরসাল সনদে বর্ণিত হয়েছে। {{ আসারুস সুনান }} উল্লেখ্য যে, অসংখ্য দলিল দ্বারা প্রমাণিত যে, মুরসাল হাদিস সংখ্যাগরিষ্ঠ ইমাম ও মুহাদ্দিসগনের নিকট শরীয়তের হুজ্জাত এবং দলিল বলে গণ্য হয়। অতএব উপরোক্ত হাদিসদ্বয় মুরসাল হওয়ার কারণে হাদিস দুটিকে কেউ যদি ছুড়ে ফেলে দেয় অথবা এ হাদিসের উপর আমল করা কে অবৈধ মনে করে তাহলে সে অবশ্যই শরীয়ত প্রসঙ্গে অগ্য এবং মূর্খ প্রমাণিত হবে। ﻋﻦ اﻷﺳﻠﻤﻲ، ﻋﻦ اﻟﺤﺎﺭﺙ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ اﻟﺮﺣﻤﻦ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﺫﺑﺎﺏ، ﻋﻦ اﻟﺴﺎﺋﺐ ﺑﻦ ﻳﺰﻳﺪ ﻗﺎﻝ: «ﻛﻨﺎ ﻧﻨﺼﺮﻑ ﻣﻦ اﻟﻘﻴﺎﻡ ﻋﻠﻰ ﻋﻬﺪ ﻋﻤﺮ، ﻭﻗﺪ ﺩﻧﺎ ﻓﺮﻭﻉ اﻟﻔﺠﺮ، ﻭﻛﺎﻥ اﻟﻘﻴﺎﻡ ﻋﻠﻰ ﻋﻬﺪ ﻋﻤﺮ ﺛﻼﺛﺔ ﻭﻋﺸﺮﻳﻦ ﺭﻛﻌﺔ অর্থাৎ! হযরত সাঈব বিন ইয়াজিদ রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা হযরত উমার বিন খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু-এর খেলাফতকালে ফজরের কাছাকাছি তারাবীহ নামাজ সমাপ্ত করতাম। এবং হযরত উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু-এর সময়ে তেইশ রাক'আত নামাজ আদায় করা হত। (তিন রাক'আত বিতর ও কুড়ি রাক'আত তারাবীহ) {{ মুসান্নাফ আব্দুর রাজ্জাক খন্ড-4 পৃষ্ঠা-261 হাদিস নং-7733,, আল-ইযতিযকার খন্ড-2 পৃষ্ঠা-69,, উমদাতুল কারী খন্ড-11 পৃষ্ঠা-127,, }} ✴️ হাদিসটি বিশুদ্ধ সনদে বর্ণিত হয়েছে। এই হাদিস প্রসঙ্গে যদিও তথাকথিত আহলে হাদিস ব্যক্তিরা জয়ীফ ও মুনকার হওয়ার দাবি করে কিন্তু এই দাবির সপক্ষে তারা আজ পর্যন্ত কোনো সঠিক তথ্য ও দলিল উপস্থাপন করতে সক্ষম হননি। সুতরাং তাদের কোথায় কর্ণপাত করে একটি বিশুদ্ধ হাদিস কে জ্বয়ীফ ও মুনকার বলার দুঃসাহসিকতা কেউ করবেন না। ﻋﻦ اﻟﺴﺎﺋﺐ ﺑﻦ ﻳﺰﻳﺪ، ﻗﺎﻝ: ﻛﻨﺎ ﻧﻘﻮﻡ ﻓﻲ ﺯﻣﺎﻥ ﻋﻤﺮ ﺑﻦ اﻟﺨﻄﺎﺏ ﺭﺿﻲ اﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ ﺑﻋﺸﺮﻳﻦ ﺭﻛﻌﺔ ﻭاﻟﻮﺗﺮ অর্থাৎ! হযরত সাঈব বিন ইয়াজিদ রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা হযরত উমার বিন খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু-এর জামানায় কুড়ি রাক'আত তারাবীহ ও (তিন রাক'আত) বিতর নামাজ আদায় করতাম। {{ সুনানে সাগীর খন্ড-1 পৃষ্ঠা-297 হদিস নং-821,, মারেফাতুস সুনান ওয়াল আসার বাইহাকী খন্ড-4 পৃষ্ঠা-42 হাদিস নং-5409,, মিরকাত শারহি মিশকাত খন্ড-3 পৃষ্ঠা-972 }} ✴️ ইমাম মুল্লা আলী ক্বারী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, ﻗﺎﻝ اﻟﻨﻮﻭﻱ ﻓﻲ اﻟﺨﻼﺻﺔ: ﺇﺳﻨﺎﺩﻩ ﺻﺤﻴﺢ অর্থাৎ! ইমাম নাবাবী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি "খুলাস্বা" গ্রন্থে বলেন, হাদিসটি সহীহ সনদে বর্ণিত হয়েছে। {{ মিরকাত শারহি মিশকাত খন্ড-3 পৃষ্ঠা-972 }} ﻋﻦ اﻟﺴﺎﺋﺐ ﺑﻦ ﻳﺰﻳﺪ ﻗﺎﻝ: " ﻛﺎﻧﻮا ﻳﻘﻮﻣﻮﻥ ﻋﻠﻰ ﻋﻬﺪ ﻋﻤﺮ ﺑﻦ اﻟﺨﻄﺎﺏ ﺭﺿﻲ اﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ ﻓﻲ ﺷﻬﺮ ﺭﻣﻀﺎﻥ ﺑﻋﺸﺮﻳﻦ ﺭﻛﻌﺔ " অর্থাৎ! হযরত সাঈব বিন ইয়াজিদ রাদিয়াল্লাহু আনহু কর্তৃক বর্ণিত। তিনি বলেন, লোকজন উমার বিন খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু-এর খেলাফতকালে রমাদান মাসে কুড়ি রাক'আত তারাবীহ আদায় করতেন। {{ সুনানে কুবরা বাইহাকী খন্ড-2 পৃষ্ঠা-698 হাদিস নং-4288,, ফাযাইলি আওকাত বাইহাকী খন্ড-1 পৃষ্ঠা-276,, মাজমু শারহিল মুহায্যাব খন্ড-4 পৃষ্ঠা-32,, সিয়াম লি-ফিরইয়াবী খন্ড-1 পৃষ্ঠা-131 হাদিস নং-176,, উমদাতুল কারী খন্ড-11 পৃষ্ঠা-127,, }} ✴️ ইমাম নাবাবী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন- ﺭﻭاﻩ اﻟﺒﻴﻬﻘﻲ ﻭﻏﻴﺮﻩ ﺑﺎﻹﺳﻨﺎﺩ اﻟﺼﺤﻴﺢ অর্থাৎ! হাদিসটি ইমাম বাইহাকী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি ও অন্যান্য মুহাদ্দিসগণ সহীহ সনদে বর্ণনা করেছেন। {{ মাজমু শারহিল মুহায্যাব খন্ড-4 পৃষ্ঠা-32, }} 🌼ইমাম আবুল বারকাত নাসাফী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি (ইন্তেকাল 710 হিঃ) বলেন- ﺭﻭﻯ اﻟﺒﻴﻬﻘﻲ ﺑﺈﺳﻨﺎﺩ ﺻﺤﻴﺢ অর্থাৎ! ইমাম বাইহাকী হাদিস টি সহীহ সনদে বর্ণনা করেছেন। {{ কান্জুদ দাকাইক খন্ড-1 পৃষ্ঠা-178 }} ✴️ ইমাম উসমান বিন আলী ফাখরুদ্দীন যেইলেয়ী হানাফী (ইন্তেকাল 743 হিঃ) রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন- ﺭﻭﻯ اﻟﺒﻴﻬﻘﻲ ﺑﺈﺳﻨﺎﺩ ﺻﺤﻴﺢ অর্থাৎ! ইমাম বাইহাকী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি সহীহ সনদে বর্ণনা করেন যে, {{ তাবয়ীনুল হাকাইক খন্ড-1 পৃষ্ঠা-178 }} ﻋﻦ ﺩاﻭﺩ ﺑﻦ ﻗﻴﺲ، ﻭﻏﻴﺮﻩ، ﻋﻦ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﻳﻮﺳﻒ، ﻋﻦ اﻟﺴﺎﺋﺐ ﺑﻦ ﻳﺰﻳﺪ، " ﺃﻥ ﻋﻤﺮ: ﺟﻤﻊ اﻟﻨﺎﺱ ﻓﻲ ﺭﻣﻀﺎﻥ ﻋﻠﻰ ﺃﺑﻲ ﺑﻦ ﻛﻌﺐ، ﻭﻋﻠﻰ ﺗﻤﻴﻢ اﻟﺪاﺭﻱ ﻋﻠﻰ ﺇﺣﺪﻯ ﻭﻋﺸﺮﻳﻦ ﺭﻛﻌﺔ অর্থাৎ! হযরত সাঈব বিন ইয়াজিদ রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত। হযরত উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু লোকজনদের রমাদান মাসে কুড়ি রাক'আত তারাবীহ ও এক রাক'আত বিতর পড়ানোর জন্য হযরত উবাই বিন কা'ব ও হযরত তামীম দারী রাদিয়াল্লাহু আনহুমার নেতৃত্বে একত্রিত করেন। {{ মুসান্নাফ আব্দুর রাজ্জাক খন্ড-4 পৃষ্ঠা-260 হাদিস নং-7730,, উমদাতুল কারী খন্ড-11 পৃষ্ঠা-127 }} (হাদীসটি সহীহ সনদে বর্ণিত হয়েছে। ) ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺑﻦ ﻛﻌﺐ ﺃﻥ ﻋﻤﺮ ﺃﻣﺮ ﺃﺑﻴﺎ ﺃﻥ ﻳﺼﻠﻲ ﺑﺎﻟﻨﺎﺱ ﻓﻲ ﺭﻣﻀﺎﻥ ﻓﻘﺎﻝ ﺇﻥ اﻟﻨﺎﺱ ﻳﺼﻮﻣﻮﻥ اﻟﻨﻬﺎﺭ ﻭﻻ ﻳﺤﺴﻨﻮﻥ ﺃﻥ (ﻳﻘﺮﺅا) ﻓﻠﻮ ﻗﺮﺃﺕ اﻟﻘﺮﺁﻥ ﻋﻠﻴﻬﻢ ﺑﺎﻟﻠﻴﻞ ﻓﻘﺎﻝ ﻳﺎ ﺃﻣﻴﺮ اﻟﻤﺆﻣﻨﻴﻦ ﻫﺬا (ﺷﻲء) ﻟﻢ ﻳﻜﻦ ﻓﻘﺎﻝ ﻗﺪ ﻋﻠﻤﺖ ﻭﻟﻜﻨﻪ ﺃﺣﺴﻦ ﻓﺻﻠﻰ ﺑﻬﻢ ﻋﺸﺮﻳﻦ ﺭﻛﻌﺔ (ﺇﺳﻨﺎﺩﻩ ﺣﺴﻦ) অর্থাৎ! হযরত উবাই ইবনে কা'ব রাদিয়াল্লাহু আনহু কর্তৃক বর্ণিত। নিশ্চয়ই হযরত উমার বিন খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু তাকে রমাদান মাসে লোকজনদের নামাজ পড়ানোর নির্দেশ দিলেন। তিনি বললেনঃ লোকজন দিনে রোজা রাখছেন এবং সুন্দরভাবে কুরআন শরীফ পাঠ করতে পারেন না তাই যদি তুমি রাতে তাদের জন্য কুরআন শরীফ পাঠ করতে (খুব ভালো হতো) তিনি আরজ করলেন, ইয়া আমিরুল মোমেনীন! এটি এমন একটি কাজ যা পূর্বে ছিল না (অর্থাৎ এটা বিদআত কাজ)। হযরত উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু বললেনঃ আমি জানি, তবে এটি খুব ভাল কাজ (বিদ'আত)। অতঃপর হযরত উবাই বিন কাব লোকজনদের কুড়ি রাক'আত তারাবীহ পড়ালেন। {{ লি-আহাদীসিল মুখতারাহ ৩/৩৬৭ হাদিস নং-১১৬১,, কান্জুল উম্মাল ৮/৪০৯ হাদিস নং-২৩৪৭১,, ইত্তেহাফুল খেয়ারাতুল মেহরাহ ২/৩৮৪ হাদিস নং-১৭২৬,, ((হাদীসটি হাসান সনদে বর্ণিত হয়েছে) ✍️ মুফতী আমজাদ হুসাইন সিমনানী সাহেব 🌍 কুশমুন্ডি, দক্ষিণ দিনাজপুর, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত🌍 Coming soon next part

Comments -

Md Akil RajaPosted On: 2023-03-31
Beshak
Aminul IslamPosted On: 2023-04-01
Very good information. 🌹🌹🌹🌹🌹💐💐💐
Most Read Articles